ডায়াবেটিস হওয়ার কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার

ডায়াবেটিস হওয়ার কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার

ডায়াবেটিস হওয়ার কারণ, ডায়াবেটিস হলো একটি দীর্ঘমেয়াদি বিপাকজনিত রোগ যা রক্তে শর্করার মাত্রা (গ্লুকোজ) বৃদ্ধির সাথে জড়িত। এই অবস্থার কারণ হলো শরীর ইনসুলিন তৈরি করতে অক্ষম বা ইনসুলিনকে কার্যকরভাবে ব্যবহার করতে পারে না। ইনসুলিন হলো একটি হরমোন যা রক্তে শর্করাকে কোষের মধ্যে প্রবেশ করতে সাহায্য করে। যখন রক্তে শর্করার মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি থাকে, তখন বিভিন্ন জটিলতা দেখা দিতে পারে, যার মধ্যে রয়েছে হৃদরোগ, স্ট্রোক, কিডনি রোগ, দৃষ্টিশক্তি হ্রাস এবং অঙ্গ বিকৃতি।

চিকিৎকরা বলছেন, ডায়াবেটিসের এতো ঝুঁকি থাকার পরেও যতো মানুষ এই রোগে আক্রান্ত তাদের অর্ধেকেরও বেশি এই রোগটি সম্পর্কে সচেতন নয়। তবে জীবন যাপনের ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম নীতি মেনে চললে অনেক ক্ষেত্রে ডায়াবেটিসকে প্রতিরোধ করা সম্ভব। বিবিসির প্রকাশিত প্রতিবেদনে এখানে তার কিছু 

আরো পড়ুন: ওষুধ ছাড়াই ডায়াবেটিস কমানোর উপায়

ডায়াবেটিস দুই ধরনের

টাইপ 1 ডায়াবেটিস হলো একটি অটোইমিউন রোগ যা শরীরের প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে নিজের অগ্ন্যাশয়ের ইনসুলিন উৎপাদনকারী কোষগুলিকে আক্রমণ করতে প্ররোচিত করে। এই কোষগুলি ধ্বংস হয়ে গেলে, শরীর আর ইনসুলিন তৈরি করতে পারে না। টাইপ 1 ডায়াবেটিস সাধারণত শিশুদের বা অল্পবয়স্কদের মধ্যে দেখা দেয়, তবে যেকোনো বয়সে এটি হতে পারে।

  • টাইপ 2 ডায়াবেটিস হলো সবচেয়ে সাধারণ ধরন। এটি প্রায়শই অত্যধিক ওজন বা স্থূলতা, অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস, অনিয়মিত ব্যায়াম এবং বংশগত কারণগুলির কারণে হয়। 

  • টাইপ 2 ডায়াবেটিস আক্রান্তদের শরীর ইনসুলিন তৈরি করতে পারে, তবে কোষগুলি ইনসুলিনের প্রতি সংবেদনশীল হয় না। এটিকে ইনসুলিন প্রতিরোধীতা বলা হয়। টাইপ 2 ডায়াবেটিস সাধারণত 45 বছর বয়সের পরে দেখা দেয়, তবে বর্তমানে তরুণদের মধ্যেও এর প্রাদুর্ভাব বাড়ছে।

ডায়াবেটিসের লক্ষণ গুলির মধ্যে রয়েছে:

  • ঘন ঘন প্রস্রাব

  • অত্যধিক তৃষ্ণা

  • অত্যধিক ক্ষুধা

  • ওজন হ্রাস

  • ক্লান্তি

  • ঝাপসা দৃষ্টি

  • ঘা না শুকানো

  • যৌন ইচ্ছা হ্রাস

ডায়াবেটিস নির্ণয়ের জন্য রক্ত পরীক্ষা করা হয়।

ডায়াবেটিস হওয়ার লক্ষণ, ডায়াবেটিসের চিকিৎসার লক্ষ্য হলো রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা। এটি খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন, ওজন হ্রাস, ব্যায়াম এবং ওষুধের মাধ্যমে করা যেতে পারে।

আরো পড়ুন: ডায়াবেটিস কমানোর প্রাকৃতিক উপায়

ডায়াবেটিস প্রতিরোধের জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা যেতে পারে:

  • স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা

  • নিয়মিত ব্যায়াম করা

  • স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া

  • ধূমপান থেকে বিরত থাকা

  • অতিরিক্ত অ্যালকোহল পান করা এড়ানো

ডায়াবেটিস একটি দীর্ঘমেয়াদী রোগ, তবে সঠিক চিকিৎসা এবং জীবনযাত্রার পরিবর্তনের মাধ্যমে এটি নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

ডায়াবেটিসের কারণ:

ডায়াবেটিস হওয়ার কারণ, ডায়াবেটিস একটি দীর্ঘস্থায়ী মেটাবলিক ব্যাধি যা রক্তে শর্করার মাত্রা (গ্লুকোজ) খুব বেশি হয়ে যায়। এটি তখন ঘটে যখন দেহ ইনসুলিন তৈরি করতে অক্ষম হয়, ইনসুলিন হল একটি হরমোন যা রক্তে শর্করাকে কোষে প্রবেশ করতে দেয়।

ডায়াবেটিসের দুটি ধরন :

  • টাইপ 1 ডায়াবেটিস একটি অটোইমিউন রোগ যাতে শরীরের ইমিউন সিস্টেম ভুলভাবে অগ্ন্যাশয়ের বিটা কোষগুলিকে আক্রমণ করে যা ইনসুলিন তৈরি করে। এর ফলে ইনসুলিনের অভাব হয়।

  • টাইপ 1 ডায়াবেটিস

  • টাইপ 2 ডায়াবেটিস তখন হয় যখন দেহ ইনসুলিনের প্রতি প্রতিরোধী হয়ে ওঠে, যার অর্থ এটি ইনসুলিনকে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারে না। এটি প্রায়শই স্থূলতা, আসীন জীবনধারা এবং বংশগত কারণের মতো ঝুঁকির কারণগুলির কারণে ঘটে।

  • টাইপ 2 ডায়াবেটিস

ডায়াবেটিসের অন্যান্য ধরনগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • জটিল গর্ভকালীন ডায়াবেটিস (GDM) হল একটি গর্ভকালীন অবস্থা যাতে রক্তে শর্করার মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি থাকে। এটি সাধারণত গর্ভধারণের পরে চলে যায়, তবে এটি ভবিষ্যতে টাইপ 2 ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়।

  • সেকেন্ডারি ডায়াবেটিস হল অন্যান্য স্বাস্থ্য অবস্থার কারণে ডায়াবেটিস, যেমন থাইরয়েড সমস্যা, অ্যাড্রেনাল সমস্যা বা কিডনি রোগ।

  • সেকেন্ডারি ডায়াবেটিস

ডায়াবেটিসের কারণগুলি এখনও পুরোপুরি বোঝা যায়নি, তবে গবেষকরা বিশ্বাস করেন যে এটি জেনেটিক এবং পরিবেশগত কারণগুলির একটি জটিল মিশ্রণের কারণে ঘটে।

ডায়াবেটিসের ঝুঁকির কারণ

ডায়াবেটিসের ঝুঁকির কারণগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • বয়স। বয়স বাড়ার সাথে সাথে টাইপ 2 ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেড়ে যায়।

  • পারিবারিক ইতিহাস। যদি আপনার পরিবারে কেউ ডায়াবেটিস থাকে, তাহলে আপনার ঝুঁকি বেশি।

  • স্থূলতা। স্থূলতা টাইপ 2 ডায়াবেটিসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঝুঁকির কারণ।

  • আসীন জীবনধারা। ব্যায়াম না করা টাইপ 2 ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়।

  • মহিলাদের মধ্যে বয়ঃসন্ধি। টাইপ 1 ডায়াবেটিসের ঝুঁকি মহিলাদের মধ্যে বয়ঃসন্ধির সময় বেড়ে যায়।

  • কিছু নির্দিষ্ট জাতিগোষ্ঠী। আফ্রিকান আমেরিকান, আমেরিকান ইন্ডিয়ান এবং হাওয়াইয়ান এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জের লোকদের মধ্যে টাইপ 2 ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেশি।

  • কিছু নির্দিষ্ট ওষুধ। কিছু ওষুধ, যেমন স্টেরয়েড, টাইপ 2 ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

ডায়াবেটিস একটি গুরুতর অবস্থা যা গুরুতর জটিলতার দিকে পরিচালিত করতে পারে, যেমন হৃদরোগ, স্ট্রোক, কিডনি রোগ, দৃষ্টিশক্তি হ্রাস এবং অঙ্গ বিচ্ছিন্নতা। ডায়াবেটিস নির্ণয় করা এবং এটিকে নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরী।

ডায়াবেটিসের লক্ষণ:

ডায়াবেটিস হল এমন একটি অসুখ যেখানে রক্তে শর্করার মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি থাকে। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ইনসুলিন নামক হরমোন কাজ করে। ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে, অগ্ন্যাশয় যথেষ্ট পরিমাণে ইনসুলিন তৈরি করতে পারে না বা ইনসুলিন শরীরের কোষ দ্বারা সঠিকভাবে ব্যবহার করা হয় না। এতে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়।

ডায়াবেটিসের দুটি প্রধান ধরন রয়েছে:

  • টাইপ ১ ডায়াবেটিস: এই ধরণের ডায়াবেটিস সাধারণত শৈশব বা কৈশোর বয়সে শুরু হয়। এটি অটোইমিউন রোগ, যাতে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা অগ্ন্যাশয়ের বিটা কোষ ধ্বংস করে দেয়, যে কোষগুলি ইনসুলিন তৈরি করে।

  • টাইপ ২ ডায়াবেটিস: এই ধরণের ডায়াবেটিস সাধারণত মধ্যবয়সে শুরু হয়। এটি সাধারণত অতিরিক্ত ওজন, অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস এবং শারীরিক পরিশ্রমের অভাবের কারণে হয়।

ডায়াবেটিসের লক্ষণগুলি সাধারণত ধীরে ধীরে প্রকাশ পায় এবং প্রাথমিক পর্যায়ে অস্পষ্ট হতে পারে।

টাইপ ২ ডায়াবেটিসের লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • অতিরিক্ত পিপাসা

  • ঘন ঘন প্রস্রাব

  • অতিরিক্ত ক্ষুধা

  • ক্লান্তি

  • ওজন কমে যাওয়া

  • চোখের দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যাওয়া

  • ক্ষত সহজে না শুকানো

  • স্পর্শ ও ব্যথার অনুভূতি কমে যাওয়া

টাইপ ১ ডায়াবেটিসের লক্ষণগুলি সাধারণত দ্রুত প্রকাশ পায় এবং আরও গুরুতর হতে পারে। টাইপ ১ ডায়াবেটিসের লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • তীব্র তৃষ্ণা

  • বারবার প্রস্রাব

  • ঝাপসা দৃষ্টি

  • প্রচণ্ড ক্ষুধা

  • বমি বমি ভাব বা বমি

  • দ্রুত হৃদস্পন্দন

  • দুর্বলতা

  • মাথা ঘোরা

  • মাথাব্যথা

ডায়াবেটিস নির্ণয়ের জন্য রক্ত পরীক্ষা করা হয়। রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে রক্তে শর্করার মাত্রা পরিমাপ করা হয়। ডায়াবেটিস নির্ণয়ের জন্য সাধারণত গ্লুকোজের সংবেদনশীলতা পরীক্ষা (GTT) বা গ্লুকোজের ভারসাম্য পরীক্ষা (OGTT) করা হয়।

আরো পড়ুন: ব্লাড সুগার কত হলে ডায়াবেটিস হয়

ডায়াবেটিস একটি দীর্ঘমেয়াদী অসুখ। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে জীবনধারা পরিবর্তন এবং ওষুধের প্রয়োজন হতে পারে। জীবনধারা পরিবর্তনের মধ্যে রয়েছে:

  • স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া

  • নিয়মিত ব্যায়াম করা

  • ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা

  • ধূমপান ত্যাগ করা

ওষুধের মধ্যে রয়েছে:

  • ইনসুলিন

  • ওরাল ডায়াবেটিস ওষুধ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না রাখলে বিভিন্ন জটিলতা দেখা দিতে পারে, যেমন:

  • হৃদরোগ

  • স্ট্রোক

  • কিডনি রোগ

  • দৃষ্টিশক্তি হ্রাস

  • স্নায়ু ক্ষতি

  • পায়ের ক্ষত

  • যৌন ক্ষমতা হ্রাস

ডায়াবেটিস হওয়ার কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার, ডায়াবেটিস একটি গুরুতর অসুখ, কিন্তু নিয়মিত চিকিৎসা এবং সচেতনতার মাধ্যমে এটি নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

ডায়াবেটিসের প্রতিকার:

ডায়াবেটিস একটি দীর্ঘস্থায়ী রোগ, তবে এটি প্রতিরোধ করা যেতে পারে। ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করার জন্য আপনি নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি নিতে পারেন:

  • স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখুন। আপনার BMI 25 এর নিচে রাখার লক্ষ্য করুন।

  • নিয়মিত ব্যায়াম করুন। সপ্তাহে কমপক্ষে 150 মিনিট মাঝারি-তীব্রতা বা 75 মিনিট উচ্চ-তীব্রতা ব্যায়াম করুন।

  • স্বাস্থ্যকর খাবার খান। প্রচুর ফল, শাকসবজি, পূর্ণ শস্য এবং চর্বিহীন প্রোটিন খান। প্রক্রিয়াজাত খাবার, চিনিযুক্ত পানীয় এবং অতিরিক্ত চর্বি এড়িয়ে চলুন।

ডায়াবেটিস হওয়ার কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার, আপনি যদি ডায়াবেটিসের ঝুঁকিতে থাকেন, তাহলে আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলুন। তারা আপনার ঝুঁকি মূল্যায়ন করতে এবং আপনার জন্য সেরা প্রতিরোধ মূলক পদক্ষেপ গুলি নির্ধারণ করতে সাহায্য করতে পারে।

ডায়াবেটিসের চিকিৎসা

ডায়াবেটিসের চিকিৎসার লক্ষ্য হল রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা। এটি আপনাকে ডায়াবেটিস জনিত জটিলতা গুলির ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করবে।

টাইপ 1 ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ইনসুলিন ইনজেকশনের প্রয়োজন। টাইপ 2 ডায়াবেটিস সাধারণত ওষুধ বা ইনসুলিন দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

আরো পড়ুন: সুষম খাদ্য

ডায়াবেটিস রোগীদের তাদের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করার জন্য নিম্নলিখিত পরিবর্তনগুলি করা উচিত:

  • স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখুন।

  • নিয়মিত ব্যায়াম করুন।

  • স্বাস্থ্যকর খাবার খান।

  • নিয়মিত রক্ত পরীক্ষা করুন।

ডায়াবেটিস হওয়ার কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার, ডায়াবেটিস একটি দীর্ঘস্থায়ী রোগ, তবে এটি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। আপনার ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে, আপনি আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং ডায়াবেটিস জনিত জটিলতা গুলির ঝুঁকি কমাতে পারেন।

শেষ কথা, ডায়াবেটিসের কারন, লক্ষণ ও প্রতিকার জেনে প্রতিরোধে আপনি বেশ কিছু ব্যবস্থা নিতে পারেন। আপনার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে এমন সামঞ্জস্য করার জন্য প্রিডায়াবেটিসকে ড্রাইভার হিসাবে উপলব্ধি করা উপকারী হতে পারে। ডায়াবেটিস প্রতিরোধের সর্বোত্তম উপায় হ'ল সঠিক ধরণের খাবার খাওয়া এবং স্বাস্থ্যকর রক্তে শর্করা এবং ইনসুলিনের মাত্রাকে উৎসাহিত করে এমন জীবন যাত্রার ক্রিয়াকলাপ গুলিতে জড়িত হওয়া।


যদি আমাদের এই তথ্যগুলো আপনাদের ভালো লাগে তাহলে সবার সাথেই শেয়ার করবেন। যাতে করে সবাই ডায়াবেটিস থেকে নিজেকে বিরত রাখতে পারে। আজকের এই পোস্টে আপনাদের জানাতে চেষ্টা করেছি ওষুধ ছাড়াই ডায়াবেটিস কমানোর উপায়। আশা করি এই পোস্ট থেকে আপনারা জানতে পেরেছেন ওষুধ ছাড়া কিভাবে আপনার ডায়াবেটিস কমাবেন।


Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url